হাসতে মানা মজার কৌতুক jok jok Bangla jok

হাসতে মানা মজার কৌতুক  jok jok Bangla jok




Bonus Jokes: এক চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে পোস্ট দিল---"এইমাত্র চুরি করতে ঢুকলাম।"
-তে বাড়ির মালিক চোরের পোস্ট এ লাইক দিয়ে কম্মেন্টস করলো---"ভেবোনা আমরা ঘুমিয়ে পড়েছি, আমরা সবাই জাগ্রত আছি। পুলিশ কে খবর দেওয়া হয়ে গেছে, তারা গাড়ি নিয়ে আসছে।
বাড়ির মালিকের কম্মেন্টস-এ লাইক দিয়ে ইনিসপেক্টর আবুল কম্মেন্টস দিলেন, "গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে, আমরা হেঁটে হেঁটে আসতেছি।"


একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।



প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।



প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।



এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?



গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?



ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল­ায় রাখলে চলবে না?(সংগ্রহেঃ



কয়েক দিন থেকেই পল্টুর শরীর খারাপ। এ কারণে তার চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা। দুদিন পর পল্টুর এক বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করল_ তোর না শরীর খারাপ। ডাক্তারের কাছে না গিয়ে বসে আছিস কেন? আজকেই তোকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব। না রে, আজ শরীরটা ভীষণ খারাপ। আমি উঠতেই পারব না। ভাবছি শরীরটা একটু ভালো হলেই একবার ডাক্তারের কাছে যাব।



তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?

: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।

: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?

: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।



এক দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেল। তাদের নাবালক মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও, মায়ের সঙ্গে?

মেয়েটি বলল, না, মা বড্ড পেটায়!

তাহলে বাবার সঙ্গে?

না, বাবাও ভীষণ পেটায়!

তাহলে কার সঙ্গে থাকতে চাও?

আমি ক্রিকেটার আশরাফুলের সঙ্গে থাকতে চাই। ও ভারী ভালোমানুষ, চাইলেও পেটাতে পারে না!



প্রথম বন্ধু :দোস্ত, আমার মনে হয় মেয়েটি বয়রা। মোটেও কানে শোনে না। দ্বিতীয় বন্ধু :বলিস কি, কীভাবে বুঝলি? প্রথম বন্ধু :আমি তার হাতে একটি ফুল দিয়ে ভালোবাসার কথা বললাম। আর উত্তরে সে বলে কি-না তার জুতাজোড়া নতুন আর খুব শক্ত!



কর্মকর্তা : স্যার, এবার আমার বেতনটা একটু বাড়িয়ে দিলে ভালো হতো। বস : কেন? কর্মকর্তা : গত সপ্তাহে বিয়ে করেছি। তাই আগের বেতনে দু’জনের চলাটা বেশ কষ্ট হবে স্যার। বস : শুনুন, অফিসের বাইরের কোনো দুর্ঘটনার জন্য অফিস কোনোভাবেই দায়ী নয়। আর তার জন্য জরিমানা দিতেও অফিস রাজি নয়।



- একটা বিয়ার কোম্পানিতে বিয়ারের স্বাদ পরীক্ষা করার জন্য লোক নিয়োগ দিচ্ছিল। বাজে চেহারার এক মাতাল ইন্টারভিউ দিতে এল। কোম্পানির ডিরেক্টর একে দেখেই বাতিলের খাতায় রেখে দিলেন। কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে যখন এসেছে, তখন তো ইন্টারভিউ নিতেই হবে।
প্রথমে একগ্লাস বিয়ার দেয়া হলো। মাতাল সেটা একটু খেয়ে সব উপকরণের সঠিক নাম বলে দিল। ডিরেক্টরের ভুরু কুঁচকে গেল।
এবার আরেক গ্লাস দেয়া হলো। সেটাও ঠিক মতো বলে দিল।
ডিরেক্টর এবার তার সেক্রেটারিতে ইশারা দিয়েকিছু করতে বললেন।
সেক্রেটারি গ্লাসে প্রস্রাব করে নিয়ে এসে মাতালের সামনে রাখল।
মাতাল একটু খেয়ে বলল: খুবসুন্দরী, বয়স ২৬ বছর, তিন মাসের প্রেগন্যান্ট। আমাকে চাকরিটা না দিলে আপনার স্ত্রীকে গিয়ে বলে দেব বাবাটা কে।

- ছোট্ট মেয়েটি এসে বাবাকেজিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, আম্মুকি আমার যত্ন নেয়?’
চোখ বড় বড় করে বাবা খুব আদুরে গলায় বলল, ‘অবশ্যই! আম্মু তোমার অনেক যত্ন নেয়। তোমাকে খাইয়ে দেয়। অসুখ হলে তোমার সেবা-যত্ন করে। তোমাকে গান গেয়ে শোনায়।’
‘দাদুভাই কি আমার যত্ন নেয়?’
‘অবশ্যই! দাদুভাই তোমাকে গল্প শোনায়। তোমার জন্য সুন্দর সুন্দর গিফট, চকলেট নিয়ে আসে।’
‘আর দাদুমণি?’
‘দাদুমণিও।’
‘আর ফুপি?’
‘ফুপি তো তোমার জন্য পাগল। ছুটি পেলেই তোমù#2494;কে দেখতে চলে আসে।’
‘আ…র রহিমার মা?’
‘ও, ও তোমার অনেক যত্ন নেয়। তোমার কাপড় ধুয়ে দেয়, বিছানা ঠিক করে দেয়, ঘুম পাড়িয়ে দেয়।’
সবকিছু শুনে ছোট্ট মেয়েটি সন্তুষ্ট হয়ে বলবে, ‘তাহলে তো আম্মু ঠিকই বলেছে। এ বাসায় একমাত্র তুমিই কোনো কাজের না।’



একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি, আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম পাগল সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয় পাগলটি কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না?
জবাবে সে বললো, ‘আমি তো সাঁতার জানি না’।

স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’



বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতো লিখতেই পারিনি।

শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?

৫২। স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!

প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।

শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়া করবইবা কি।



এক লোক একদিন পথে টাকা ভর্তি একটি মানি ব্যাগ পেলো। তো সে রেডিও সঙ্গিকে কল দিলো......

লোক : হ্যালো এটা কী রেডিও সঙ্গি...?

আর.জে : হ্যা বলুন..?

লোক : আমি একটা টাকা ভর্তি মানিব্যাগ পাইছি।

আর.জে : তো আপনি কি মানিব্যাগটি ফেরত দিতে চান..?

লোক : না না, আমি তো যার মানিব্যাগটা হারিয়ে গেছে,
.
.
.
.
.
.
.
তার জন্য একটি Sad Song এর রিকুয়েস্ট করতে চাইছিলাম।



এক শিক্ষক পরীক্ষার হলে নকল করতে দিয়ে ছাত্রদের বলছেঃ

শিক্ষকঃ তোরা বাইরে যেয়ে আবার বলিস না যে আমি নকল করতে দিসি!!!

পাপ্পুঃ আরে না স্যার কি যে বলন , বাইরে যাইয়া কমু, স্যার বহুত হারামি আছিল, শালার পুত পরীক্ষার হল এ নাড়াচাড়া ও করতে দেয় নাই!!!

বল্টু একদিন অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছিলো। এলাকার চেয়ারম্যান 'আবুল' বল্টুকে পরীক্ষা করতে গেলো। :



আবুল : "ঐ সালা, তুই অন্ধ এর প্রামণ কী..?"

বল্টু : "ওখানে ডাস্টবিনের পাশে বসা কুকুরটাকে আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন..?"

আবুল : " হ্যা "

বল্টু : "আপনি কুকুরটাকে দেখতে পাচ্ছেন,
.
.
.
.
.
.
.
.
কিন্তু আমি দেখতে পাচ্ছি না। তাই আমি অন্ধ।"



Office-a বল্টুর চালাকি***

বল্টু এক অফিসের ম্যানেজার পদে চাকরি পেল।

তো, বল্টু চাকরিতে জয়েন করার পরই কর্মচারীরা সময়মতো অফিসে আসা শুরু করল। কেউ লেট করেনা।

তাই দেখে অফিসের এম.ডি একদিন বল্টুকে বললঃ ঘটনা কি?

আগেতো কেউই সময় মতো অফিসে আসতোনা। আপনাকে ম্যানেজার করার পর থেকেই সবাই টাইমের আগেই চলে আসে। আপনি কি জাদু জানেন নাকি??

বল্টুঃ না স্যার, জাদু- টাদু কিছুনা। আসলে,

.
.
.
.
.
.
.
আমি অফিস থেকে একটা চেয়ার সরিয়ে ফেলেছি।

যে সবার পরে আসবে, তাকে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হবে। তাই সবাই টাইমের আগেই চলে আসে.....।।

দম ফাটানো হাসির কৌতুকbangla koutuk harun kisinzar ,bangla koutuk 2018 ,bangla koutuk 2018 ,koutuk bangla new SMS bangla koutuk free download ,bangla koutuk mojibor ,bangla koutuk book app ,bangla koutuk golpo ছোট কৌতুক ,হাসির কৌতুক গল্প ,কৌতুক বাংলা ভিডিও ,মজার কৌতুক ১৮+B,কৌতুক ২০১৮ মজার হাসির কৌতুক ,মজার কৌতুক গল্প হাসির কৌতুক ১৮ ,হাসি sms হাঁসির sms ,মজার sms ,হাসির sms চাই ,বোকা বানানোর sms ,ইসলামিক sms ,বোকা বানানোর কৌশল ,সুখের sms
Share:

1 comment:

Facebook

Popular

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Sample Text

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation test link ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.